বসন্ত রজনী মুই,
থাকি জেগে সম্ভোগে।
তোমার ওই জরায়ুতে ছড়াবো
অযাচিত বীর্যের উষ্ণতা।


যুবতী বালিকার দেহে,
পুরুষ খুঁজে মিথুনের সুখ।
অফিসের কেরানি, বস,
আছে যত হেলপার;
নাগাল পেলেই হাত দিতে চায়
কোমল সুভাষিত মাংসে বারবার।


বাঁশের সরু পাতায়
হাওয়া বয়ে যায়-
আঁকড়ে ধরে প্রেমিকার স্তনের বোটায়।


কর-যুগে নারীর সুপুষ্ট স্তন স্পর্শে
বেরিয়ে যায় রক্তবীর্য।
নেমে আসে অনন্ত ঝর্ণার স্রোতধারা।


বি:দ্র:  বর্তমান সমাজে দৈনন্দিন জীবনে ঘটে চলা গোটা নারীজাতির উপর অত্যাচার। নারী সমাজ যেভাবে হচ্ছে নিত্যদিনের শিকার। তার ওপর ভিত্তি করে লেখা প্রথম স্তবক একজন ধর্ষকের দৃষ্টিকোণ থেকে। কিন্তু পরবর্তী স্তবকে সমাজের বাস্তব কথাকে তুলে ধরার প্রয়াস।