ঢাকা শহরের জনসমুদ্র মাঝে,
সকালে দোকান খোলে জীবিকার কাজে।
একজন সহজ-সরল ব্যবসায়ী,
হালাল উপার্জনে জীবন সাজায় হেসে খুশি।
এলো হঠাৎ এক দল যুবদল নামধারী,
বিএনপির ছায়ায়, মাথায় শয়তানি ভারি।
চাঁদা চায় তারা, মুখে হুমকি ঝড়ে,
না বলাতে ঝাঁপায় পড়ে, পাথর ছুঁড়ে মারে।
পাথরের ওজনে ভাঙে তার কপাল,
রক্তে ভিজে যায় পথ, থেমে যায় বেচাকেনার চাল।
কে দেবে বিচার? কোথায় আইন?
পথে পড়ে থাকে লাশ, শাসকের মুখে নেইও বাণী একটিও সঠিক।
ওরা দল নয়, ওরা শকুনের পাল,
ওরা শহরের ঘাতক, মুখোশের ভেতর কাল।
চাঁদার নামে খুন করে যারা,
তারাই গলা তুলে বলে — আমরাই নাকি দেশের তারা!
ওরা এখন চায় আবার ক্ষমতায় আসতে!
তাদের মুখে গণতন্ত্র, হাতে মৃত্যুর ফাঁসটে।
একবার ছিলো দুর্নীতি, লুটপাট, নির্যাতন,
এখন আবার চায় ফিরে পেতে সেই শাসনের আসন।
না, হে উম্মাহ! ওরা নয় আমাদের পক্ষে,
ওরা খেলাফাহ বিরোধী, শরীয়াহর পথ থেকে দূরে একেবারে।
হে আল্লাহ! শহীদকে দাও জান্নাতের ঘর,
আর এ জাতিকে ফিরিয়ে আনো কুরআনের বিধান ও নূরের জ্বর।
আমরা চাই শরীয়াহর আলো,
যেখানে থাকবে না জুলুমের পালো।
আমরা চাই খেলাফাহর শাসন,
যেখানে নেই চাঁদাবাজ, নেই হিংসা, নেই রক্তাক্ত বাসন।
জেগে ওঠো হে মুসলিম! থেমে থেকো না,
একজনের শহীদে চোখ মুছে নিও না।
এই রক্ত হবে সাক্ষ্য, এই পাথর হবে আগুন,
ইসলামের ছায়ায় ফিরবে পৃথিবী, ইনশাআল্লাহ খুব শিগগিরই।