ধরণী টা সত্যি বড্ড ধোঁকাবাজ।
হুম,বলছি তবে শোন!
যেমনটি রয়েছে হেথায় সু:খের গল্প তেমনি রয়েছে দু:খ-কষ্টের বিস্বাদ মায়াকান্নার কাহিনী।


এ জীবনের চলার পথে মানুষের মাঝে কোন একজন আসে সঙ্গ দিতে।
এবং তাকে মায়ায় ফেলে ;প্রয়োজন ফুরালে ঠিকই মাঝবরাবর সমান্তরাল রেখার ন্যায় পথে চলে যায় ধোকা দিয়ে মিথ্যা স্বপ্ন ইচ্ছা জাগিয়ে।
এরই মধ্যে সেই দুহিতার জন্য একটি সাধারণ ছেলে আটকে যায় মায়ার জ্বালে কারণ সে চেয়েছিল সেই আত্বজাটিকে হালালভাবে পেতে।


সাধারণ এই ছেলেটি হয়ত দিগন্তের শুধু ছোয়া বাকি পথটিতে এসে শ্বাস ছেড়ে দিয়ে থেমে যায়।
কারণ যাকে চেয়েছিল হালাল ভাবে পাওয়ার জন্য সেই তিনি হয়ত ঠিকই অন্যের হওয়ার জন্য সুদূর অপেক্ষায় নিমজ্জিত।
ওদিকে সেই সাধারণ বোকা ছেলেটির বুক যেন কষ্টে ফেটে যায়।


মুখে হাসি; বুকে পাহাড়সম দু:খ কষ্ট প্রতিদান
দিলেন যে সেই সুভাগা।


রবের অসীম অশেষ দয়ায় করুণায়
সেই ছেলেটার ও একজন সুদর্শন মায়াবীনি মেয়ে তার অর্ধাঙ্গীনি হবে; যিনি তাহার অজ্ঞাত,অদেখা, স্বপ্নের রাজরাণী।
হয়ত সে দেশী কিংবা হয়ত সে বিদেশী হবে
যে এসে ছেলেটার দু:খ কষ্ট ভুলিয়ে দিবে তার কুমারী পবিত্র জমানো ভালোবাসায় আর মায়ায়; যা সত্যিই স্বর্গীয়।