আমাকে আবার নিতে হবে ঘ্রাণ, ঐশ্বর্য ফুলের;
কাটতে হবে সাঁতার জ্বল জ্বলে ঐশ্বর্য সমুদ্রে;
সে স্বর্গ নিষিক্ত দান, নিতে হবে আবার দু'হাতের আঁজলা ভরে;
থামিয়ে দিতে হয়েছিল ঐশ্বর্য অবগাহনের দিবস রজনী,
থামাতে হয়েছিল ঐশ্বর্যের গুঞ্জরণ, আমার মগ্ন ধরনীর গভীরে;
কেননা যেতে হলো যুদ্ধে, মানব মাংসাশী আঁধার আত্মাদের বিরুদ্ধে;
তারাই ছিনিয়ে নিচ্ছে বিজয়, অদ্ভুত আঁধারের ঈশ্বর ঈশ্বর চিৎকারে,
কালো ঈশ্বরের সংক্রমন আজ দুর্বিনীত, অবধারিত;


আমি ফিরে যাবো, আবার সেই অমিয় আলোর বাগানে,
যেখানে ঐশ্বর্যবান নৃপতি সম্রাজ্ঞী,
ওঁদের পুষ্পাক্ষর সিংহাসনের সামনে হাটু গেঁড়ে হয়েছিল একদিন আমার অভিষেক, _ ঐশ্বর্যে;


নির্ধারিত এই পৃথিবীর নিয়তি, আলো অন্ধকারের দ্বৈরথ চলবে নিরবধি;
যারা কালো তমসায় ভরাতে চায় তাদের অনুধাবন,
এগিয়ে যাক, তুলে নিক পাত্র, জয় হোক কালো তরলের পান;


আমি ফিরে পেতে চাই আবার, অমিয় ঐশ্বর্যের সমুদ্র স্নান।


(১১.০১.২০২১)