আলোকবর্তিকার মত সমানে জ্বলতে থাকা ঘুলঘুলির রোদ,
নিমপাতার কারুকাজ মেলে দেয় কার্নিশে।কোন্‌ ফাঁকে মিলিয়েও যায়
দেখা হয় না।


আবেগে নিয়ন্ত্রন এসেছে,
ইদানীং হাতঘড়ি দেখা হয় না, সময়ে সময় দেখা।


মলাটহীন বইগুলোর শেষপৃষ্ঠা পর্যন্ত ছুঁয়ে দেখা হয় না,
একদিন বাতিল কাগজের সাথে অনামা বাঁধা পড়ে যায়।
অবহেলার শূন্যস্থানে দলছুট পিঁপড়েরা বাসা বেঁধেছিল
পরতে পরতে দেখি
সাদা-হলদেটে ডিমের ফসিল,
দাগ রয়ে গেছে তেমনি অক্ষত!


পিঁপড়েরা কি মনস্তত্ব বোঝে?


জীবাশ্মের অভিমানও কি শুধু
পাথরই বোঝে!