মসৃন অন্ধকারে হারিয়ে যায় কতো মেয়ে
এখনও শেখেনি দোপাট্টা কেমন করে
শরীরে জড়াতে হয়।


তবুও চোরা গতিতে শরীর জুড়ে
অস্থির শব্দের আনাগোনা ...
ঝাড়লন্ঠের আলোর বিবর্ণতায়
বুক থেকে খসে গেছে দোপাট্টা।


ইটের পাঁজরের ক্ষতের মতো
প্রতিটি মুহূর্ত ভরে ওঠে
নির্বাক শূন্যতায় ...
চোখের জলের বর্ণমালা
ক্রমশ ঝাপসা হতে থাকে।


বুকে সাজানো স্বপ্নের সুগন্ধ
ধীরে ধীরে উবে যায় আতরের মতো।
তৃতীয়ার চাঁদের অক্ষম আলোতে
দোপাট্টা খুঁজতে বেরিয়ে পড়ে যারা -
দিশাহীন হাঁটতে থাকে নীরব অন্ধকারে ।
যদি কোনোদিন নতুন আলোর ঠিকানায়
খুঁজে পায় তাদের হারানো দোপাট্টা।


               *********