আমি হেঁটে চলে যাই বিরান পথ ধরে এক,
দূরে গিয়ে চলে যাই দুর,আরও বহু, বহু দূর
স্মৃতির সে পথে হাঁটে ছায়াসঙ্গী মোর , অতীতকাতর
যেন নীড়ে ফেরে কোলাহল, পরিযায়ী পাখিদের সুর।
হরিৎ শ্যামল সম্ভার ,ঢেউ তোলা ফসল-শরীরে তার
ঘন বিন্দুতে লীন হয়, চুঁয়ে চুঁয়ে পড়া প্রকৃতির স্বেদ
চেয়ে দেখি শুধু আজ, সে জলে ধান-কাব্যের সাজ ,
বিপুল সম্ভাবনায় প্রকৃতি বিস্মৃত হয় সকল বিভেদ।
সকল শব্দ - মাঝারে আজ, শব্দেরই কারুকাজ,
গতকাল একমনে বোনে কুশলী সে সুতোরই ফোঁড়
আর খুঁজে পাই তারে কিছু, থাকে পড়ে কিছু তার,
ফসলের গ্রন্থমাঝে ভোর, নকশীকাঁথারই ভোর।।
এ ওয়েবসাইটের নিয়মাবলীর জ (৫) ধারা মোতাবেক, যদি প্রোফাইলে ছবি দিতেই হয়, তবে, কবির নিজের ছবিই দিতে হবে। তা ছাড়া অন্য কোন বস্তু বা ব্যক্তির ছবি সংযুক্ত করা উচিৎ নয়। নিয়ম বহির্ভূত আপনার প্রোফাইলের ছবিটি মুছে ফেলার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ।
জীবনানন্দের কাব্যিক আবেশ মাখা চমৎকার রচনা। প্রকৃতি ও প্রেম এক হয়ে মিশে গেছে।
খুব ভালো লাগলো।
আপনার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।
ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সম্মানিত কবিবর।
খুব সুন্দর লিখেছেন কবি।
নিরন্তর শুভকামনা রইলো।
নমস্কার!! শুভ বিকেলবেলা !! কবিতা পাঠে বেশ মুগ্ধতা রইলো।অসাধারণ কাব্যিক উপস্থাপনা!!! ভালো লাগা রেখে গেলাম একরাশ!!!
ভালো থাকুন সবসময় প্রিয়!!!