লোকের মুখে মুখেতে
যায় শোনা শয়তান ঐ'
ঐ'লোকটি করে না কি
শয়তানী। স্বভাব শয়তানের!!!


ঐ যে তাকায় কেমনে?
অমন কেন লোকটি করে?
শয়তান তো শয়তান শ্রুতের
মানুষকেই তার কর্ম-ফলকেই বলে!
হায়রে! মানুষ কি শয়তান হতে পারে?


ওহে মানুষ! এ কেমন শয়তানীতে'
রয়ে মানুষের মনে করে থাকে
সেই পরীমনি মনে শয়তানী!
হায়রে কপাল শুনেই বেপাল!


চায় যে পালাতে। কি যে করি?
ভালো লাগে না তেমন কিছুই;
মানুষ হয়ে হয় শয়তানের বড়
শয়তান; নাই ত্রিভূবণের অন‍্য-


কিছুরই তুলনা' নাই কোন কিছুরই
সাথে। চলনে বলনে না হলে ভাল!
কি যে উপায় ঐ সকল পরীমনি হতে
শয়তান কাকে বলে দেখেন নয়ন ভরে।


মানুষ রুপী বদের লাঠী গুলিরাই
উলুবনে মুক্তা ছড়ায়ে হয়ে অষাঢ়
সুন্দর জীবনের ভাবনা ছেড়ে কর্ম
ভেঁজাল রেখেই চলে শয়তানী ছুঁলে।


শেষ পরিনতিতে মানুষ রুপের মানুষই
কর্মগুনেই শয়তান নামে পরিচিতি রয়
এই সমাজেরই মরিচিকা বালুকাময়ে;
ঐ'সেই মনে "শয়তান কি জানিস"
রয় সেই প্রকৃত মানুষ গুলির মর্মার্থে।।
===×××===
===×××===
বাণী: মানুষ বর্তমানে এমন হয়েছে যে ভাল মানুষকে চিনলেও চেনে না। সে চেতনা বোধে শয়তানী করতে করতে শয়তান রুপেই সমাজে বসবাস করে আছেন। ঐ সকল শয়তান রুপি মুখোশ পড়া মানুষদের হতে সর্তকতা অবলম্বন করে চলাই শ্রেয়।