"হ্যাচর প্যাচর"


কানের গোড়ে হ্যাচর প্যাচর করছিল কাল থেকে
পিশি বলেন পাগল রে তুই, গেছিস অনেক
পেকে।
পাগল নাকী! অনেক বাকি পাগল হতে পিশি
বয়স তো হলোই তোমার চার কুড়িতে
আশি।
এবার তোমায় ডাকছে নিশি, শিশি তোমার ভরেই গেছে
এমন তেমন আর বোলো না; লটকে কখন যাবেই
গাছে।
দুর ছাই তোর মুখটা পোড়া পিশির সে কী রাগ
প্রেসার বেড়ে মরলো পিশি, হরি রে তুই
ভাগ।


"পতি"


উট ই হোক হাতিই হোক ব্যাং এর দুখ সব খানেতেই
খন্দ খানা পানার জাতি, হর হামেশা মার খানাতেই।
তাই অবলা ব্যাঙের জাতি
যেই হোক না তার ঐ পতি,
সাহেব সুবো কারবারী বা; চরম গরম সুর তানেতেই।


"বিজয়"


দুরাচার ও দুরাচারী; বাবুই পাখির বাসা
নৃত্য করে ঢোলক বাজায় নাইকো
ভালোবাসা।
তবুও জেনো সত্য সৎ সইতে পারে গঞ্জনা
না হয় ক্রূর, নয় সে হীন হোক না যতই
মন্ত্রণা।
বিজয় তার ই বিক্রমেতে অন্তে তারই বিজয় ধরা
জন্ম দিনের শুভেচ্ছাতে হাজার বরষ অমর
তারা।


"চাপাচাপি"


আমার আবার চাপাচাপি ছাওয়াল পাওয়াল তিন খানা
শিক্ষা আর দিক্ষাতেই ধন চলে যায় ষোল আনা।
তার ওপরে কাব্য নেশা
ডুবিয়ে দিল আমার পেশা,
ধন জুদি না দিতেই পারি, সইতে যে হয় গঞ্জনা।


তাই ভুলেছি কাব্য নেশা, কাজের পিছেই দৌড়ে ছোটা
বাসে ট্রেনে দৌড়ে ভাগি; নইলে খাব কথার খোটা।
এদিক ওদিক হাতরে বেড়াই
সাত সত্যি নয় কো বড়াই,
করতে হবেই পকেট ভারী, আস্ত তাজা গোটা গোটা।


,