এ- একক ভাবেই জাগ্রত করতে হবে নিজ মনকে!
ক- কথা নয় প্রকৃত প্রমাণে দর্শনজারী হবে কাজে'
শ- শতক কথামালায় নিজ জীবনকে সাজাতে হবে
ত- তপ্ত জ্ঞানের আলোতে সাজো নিজে সাজাও অন্যকে।


আ- আশা ছিল ভরসা ছিল লিখবো কবিতা সেই মনোবলে
শি- শিকল কত শতকের বাঁধা পেরিয়ে পূর্ণ‍্যতা পেল শতক আশি'র।


কবিতা লেখাতে বুঝি না এক, দুই.. এই রুপে কত শতক!
লেখা চলবে কবিতারই আসরের কবিতা চরণে অপূর্ব সাধনায়'
বিদ্যাশ্রম বিনা হয় না লেখাতে সাধন-ভোজন সেই চেতনায়
চেতনা তপ্তে লিখতে হবে কবিতা তবেই পাবে লেখার স্বার্থকতা।


অনেকেই লিখেছেন কবিতা বসন্তের এই দিনে বাসন্ত জয়ী
মননে! কত ললাটের স্নিগ্ধ হাস্য শোভার অপূর্ব অনন্য রুপ
লাবণ্যের' ঝলকানিতে চমক-প্রমোদ আনন্দ মেলায় উদ্ভাসিতে
ভাসছে বাংলার আকাশে-বাতাসে তাদের সুভাষীর অট্টহাসির..


সুঘ্রাণ। তাইতো এই সুন্দর বসন্তকে ঘিরে যে সকল গুণি জন;
লেখকেরা বসন্তকে স্মরণে সুন্দর কবিতা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন
জানাই আন্তরিক সাধুবাদ। সেই সাথে উৎসর্গিত করলাম শতক
আশি' এই কবিতাটি। রইলো তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও শুভকামনা।।
===×××===
===×××===
বাণী : একজন লেখক হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে লেখকের থাকতে হবে পড়া-শোনাতে অধিক মনোযোগী ও চর্চায় জ্ঞান উপলব্দিতে নিজ ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধায় অন্ধকারকে আলোর পথের স্বপ্নের পথ প্রদর্শকের ন্যায় সুন্দর পথ চলায় সহায়ক হতে কাজ করা। আলো ও অন্ধকারকে বুঝাতে সক্ষমে প্রচেষ্টা করে সমাজকে উপহার দেওয়ার অপর নামই হলো ভাল ও সুন্দর কাজের পার্থক্য তৈরী করে দেখানো। যা মানুষ ভবিষ্যৎ প্রচেষ্টায় ভাল ও কল্যাণকর  কাজে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে। আর সেই প্রচেষ্টার ন্যায়েই (শত ঝামেলা ও সময় হাতে না থাকার পরও) আজকে একশত আশি কবিতা লেখা সম্পূর্ণ করতে সক্ষম হয়েছি। যার নামই হলো স্বপ্ন ও ইচ্ছা স্বাদ পূরণের দীক্ষায় এক নিষ্ঠ্যতা।