কুঁয়াশায় ঘেরা আছমান খানা
চারি দিকে বহিছে কুঁয়াশার
ঐ যে কনকনে শীতল ধোঁয়া!
এই দিকে অপেক্ষিত পহরে রত
দিন মজুরিরের কথা প্রকৃতিও কি
ভাবিতে জানে? নিয়তির এমনই
নিয়মের নিলা! যা যায় কি বলা?


সবই তো বিধাতারই নিময়েই রয়'
সেই হিসাব করিয়া দেখিয়াই মানুষ
নিতে বুঝমান তবেই মানব জীবন
কোন মতে যে ক'টা দিন রাখিবে
বিধাতা! এই ত্রি-ভূবণে রবে ততো
দিন ও সময় ক্ষণে' যা শুধুই বিধাতা
তিনি নিজেরই জানিবার অবলোকনের।


তাই তো আমরা মানুষ যত জ্ঞান উপলব্দির
হই না কেন বিধাতার নিয়মেরই নিয়ন্ত্রণেই।
তাহা হইলে ওহে মানুষ! কি বুঝিতে পারছি?
জ্ঞান উপলব্দিতে হইতে কি করিয়া প্রকৃতি
হইতে দীক্ষা লইয়া অনুকূলের মন ও প্রাণ
গড়িয়া বুদ্ধি দীপ্ত হইয়া জীবনের তরে রই
যেন' "কুয়াশার ধোঁয়ার" আভাসকে সহনীয়
সহনশীল' মানব মনেরই আস্তা অর্জন প্রাণে!


অনুধাবণে তৈরী করিয়া সকল প্রতিকূলতায়
মানব নামক জীবনকে দাঁড় করিয়ে প্রকৃতি'
হইবে সহায়ক বিধাতা হইতে সেই চেতনা
থাকিতে হইবে মানবেরই প্রতিকূল মননে;
তবেই তো "কুয়াশার ধোঁয়া" রক্ষায় কাঁটিবে ভয়।
===×××===
===×××===
বাণী : প্রকৃতি মানবের কল্যাণেই সব সময় পাশা-পাশি রহিয়া উপকারে কাজ করিয়া আসিতেছে। প্রকৃতির উপকার ব্যতিত মানব জীবনের কল্যাণ কখনও হইতে পারে না। যাহার ভাব রহস্য একমাত্র বিধাতা নিজ হাতে রাখিয়া প্রকৃতি ও মানবকে পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন। যার ফলে যত রকমের (বিপদ-আপদ) মানব জীবনে আসুক না কেন! একে অপরে উক্ত সমস্যা কাঁটিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপনে সহায়ক করিয়া থাকেন, যেমন "কুয়াশার ধোঁয়ার" অন্ধকার কাঁটিয়ে আলোর দেখা পাওয়াটাই ধীরতা অবলম্বনে সফলতার দিকে পদচারণাই রহে মানব কল্যাণ।।