(ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে এবার সরাসরি স্ংঘাতে নেমেই গেলাম। জলপাইগুড়ি জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার। পি এম ই জি পি এন্টারপ্রেনুয়ার দের লোন প্রপোজাল দীর্ঘ নয় মাস ধরে আটকে রেখেছেন। যেখানে গাইডলাইন অনুসারে এক মাসের মধ্যেই যে কোনও প্রপোজাল ব্যাঙ্কে স্পন্সর করতে হয়। আমি এসব লোন এর প্রোজেক্ট রিপোর্ট তৈরি করে থাকি। তার সাথে কথা বলবার জন্যে আমি নিজের নামেও একটা প্রপোজাল জমা করে দেই। সেটা খুব কাজে লেগেছিল কারণ তিনি আমাকে প্রথমেই জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আপনি কে? আমার সাফ জবাব, আমি বেনিফিসিয়ারী। কাগজ তার মুখে ছুড়ে দি। আজ ৫০ জন বেনিফিসিয়ারী নিয়ে তাকে আর সার্কুলার নিয়ে তাকে তার চেম্বারেই আটক করি। প্রতিনিধি হিসাবে আমিই কথা বলি। সে আমার কোনও কথার সদুত্তর দিতে পারে নাই। তার মুখের ওপরেই তাকে বলি এবার আমরা ডি এম থেকে সমস্ত সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আপনার নামে কম্প্লেন করবো। যথারীতি ডি এম সাহেবকে লিখিত কম্পেন দেই সবাইকে নিয়ে গিয়ে তারপর মিডিয়া অফিসে জানানো হয়। আমি ঠিক করেছি, সার্কুলার অনুযায়ী প্রতি মাসে লোন প্রোপজাল স্পন্সর করবার ব্যবস্থা করেই থামবো। ফিরে এসে সরাসরি এখানেই লেখাটি লিখলাম।)


কালা রে কালা! জানিস কী তুই তোর পিছনে পড়লো কে!
ঠ্যাং ভেঙ্গে তোর চামড়া ছাড়ায়,
উথাল পাথাল করবে
রে।
জল ঘোলা তুই করলি অনেক এবার তার ঐ মাসুল চুকা
চেয়ার টা তোর কেড়েই নিবে,
মরবি রে তুই সদল
ভুখা।
ভুলভুলিতে বুলবুলিতে খেলিস রে তুই বেকার নিয়ে
শালিক টিয়া হাসছে রে দ্যাখ,
তোর বদনে সুসু
দিয়ে।
হার হাভাগা পিণ্ডি গিলে; আটকে রে তোর গেছেই গলে
রাম ছাগলের পো বানাবো, তোকে;
পায়ের তলায় জ্যান্ত
ফেলে।