“হেমন্তের গান-প্রথম পর্ব”


আহাঃ হেরিনু আজিকে বেণু মাঠে; আর বলদেতে
কৃষকের গোলা ধান, মাঠ আছে
সোনা মেতে।
কাস্তের ফলা তারি; ত্রস্থ সে কাটে ধান
গরু তার গাড়ি লয়ে, ঝলকায়
আশমান।
রীতি প্রথা নবান্নে ঘ্রাণ লয়ে অতিশয়
মন মাতে উৎসবে; আঁকে বাঁকে
ডানে বায়।
বাংলার শান অতি প্রশান্তি বুকে রয়
হেরি তাহে হৃদয়েতে, সাগরেতে
নদী বয়।
চারিদিক ঝিকমিক সোনা রবি কিরণেতে
আজি প্রাণ বাঁধা গোলা;
কৃষাণের গোঠে
মেতে।


“স্বর্গ”


জীবন নদের এক মোহনা; সঙ্গমেতে যায় ভেসে
যে জন সাধে তার ঐ ভজন, জীবকূলেতে
ভালোবেসে।
অনেক পাওয়া পাওনা আশে; ডুবলে তরী গহীন তল
দুঃখ শোকে জীবন নরক, যতই না থাক
সৈন্য দল।
দান দখিনায় জীবন তরী; প্রেমের ভাষায় চিন্তনেতে
স্বর্গ সে সুখ দেয় যে ধরা, জীর্ণ ধরা
কুটিরেতে।


“The heaven”
(উপরিউক্ত লেখাটির ইংরেজি অনুবাদ)


In confluence of the river of life
Who hymn lots to gain
gets pain like hell besides having
a lot of gems and
wealth.
Those whose biography sails
love and compassion fair and faith
lives in love in words and thought
heaven they deserves to got
though may live in
dilapidated
home.


“হেমন্তের গান-শেষ পর্ব”


সেই বছরে গোলায় ভরা
দেয় না কেহই দাম
যা নিয়েছি লোন ধারেতে
শুধবো কেমন
পণ!
সেই জ্বালাতে জ্বলছি সদাই
আমরা সে জন ভাবিই ভুদাই!
বেল তলাতে শক্ত ফাসে
দিবই ভাবি
প্রাণ।