মোঃ মাসুম শেখ

গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার জোনাসুর গ্রামে এক দরিদ্র মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছেলেবেলা থেকেই প্রকৃতির আকর্ষণে নিজেকে হারিয়ে ফেলতেন। প্রায় তাকে দেখা যেত নদীর পারে, কিংবা সুদীর্ঘ ফসলের মাঠে অথবা কোনো গাছতলায় একাকী বসে আছেন।যখন পঞ্চম শ্রেণীতে পড়েন তখন সুবর্ণা নামের একটি মেয়ে তার ভাবুক মনের পরিবর্তন আনেন এবং তাকে উৎসাহ জোগাতে হাতে তুলে দেন কবিতা ও গল্পের বই।সে পড়ার জন্য বিভিন্ন লেখকের বই এবং বাংলা ম্যাগাজিন এনে দিত। অবশ্য মজার ব্যাপার হলো সে এগুলো তার আন্টির কাছ থেকে চুরি করে আনতো কবিকে দেওয়ার জন্য। তখন থাকতেন মধুমতি নদীর পারে এক নিরিবিলি নির্জন গ্রামের পুরানো বাড়িতে। দোতালায় বসে যখন জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকতেন প্রকৃতি তখন অসম্ভব ভাবে আকর্ষণ করতো।এখানে অবস্থান করেছিলেন মাত্র ছয় মাস। আর এই ছয় মাসেই বদলে যায় তার জীবন, শুরু হয় কবিতা লেখা নতুন ভাবে পথ চলা। বর্তমানে সরকারি বাংলা কলেজে এম এ পড়তেছেন।

Born in a poor Muslim family at Jonasur village under Kashiani police station of Gopalganj district. From childhood, he lost himself in nature. Almost all of them were seen on the banks of the river, or on a prolonged crop field or on a tree. When a fifth grade student, a woman named Suborna changed his mind and gave him the book to write poetry and story books. And Bengali magazines. Of course, he stole it from his aunt and then gave him a poem. He lived in the old house of a quietly solitary village on the Madhumati river. While sitting in the double room, while looking at the outside of the window, the nature would have attracted it in an impossible way. It stayed only six months. And this changed her life for six months, starting with a new way of writing poetry. Presently MA in Government Bangla College is studying.

মোঃ মাসুম শেখ ৭ বছর ২ মাস হলো বাংলা-কবিতায় আছেন।